বিদ্রোহীরা যখন আক্রমণ করেন তখন দাবি করা হয়েছিল রাজধানী দামেস্কে অবস্থান করছেন বাসার আল আজাদ। বিদ্রোহীরা যখন চারদিক থেকে রাজধানীর দামেস্কে হামলা করেন তখন অনেকেই অনুমান করেন প্রেসিডেন্ট বাশার আল আজাদ উড়োজাহাজে করে পালিয়ে গেছেন। এবং অনেকেই বলাবলি করছেন মাঝ আকাশ থেকেই উড়োজাহাজ গায়েব হয়ে গেছেন।
ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে বলেছে সিরিয়ান ইয়ার ৯২১৮ ফ্লাইট টি দামেস্ক থেকে উড়াল দেওয়া সর্বশেষ ফ্লাইট ছিল। জানিয়েছে ফ্লাইট রাডার ২৪ মাঝপথেই রাডারের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায় । তাতেই যেন গুঞ্জন মাথা ছাড়া দিয়েও উঠেছে।
যেহেতু মাঝ আকাশে উড়োজাহাজটির সাথে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে তাই অনেকেই অনুমান করছেন উড়োজাহাজটি মাঝ আকাশেই বিধ্বস্ত হতে পারে।
ইন্ডিয়া টুডে বলেছে ফ্লাইটটি মাঝ আকাশে গিয়েই মানচিত্র থেকে অদৃশ্য হয়ে যায়। ফ্লালইটি যখন সাড়ে তিন হাজার মিটার উপরে ছিল তখন তার গতি পরিবর্তন হচ্ছিল। উড়োজাহাজটি গায়েব হওয়ার আগে এক হাজার মিটার উপরে ছিল তা নিয়ে নতুন রহস্য তৈরি হয়েছে। আবার এই উড়োজাহাজে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাসার আল আজাদ ছিলেন কিনা তাও কোনো কোনো গণমাধ্যম নিশ্চিত করতে পারেননি।
তার স্ত্রী আসমা ও দুই সন্তান থাকতে পারেন বার্তা সংস্থা রয়টার্স থেকে জানা যায়। বার্তা সংস্থাটি আরো বলেছেন উড়োজাহাজটি যে উপকূলী এলাকার দিকে যাচ্ছিল সেখানে আসাদের শক্ত ঘাঁটি, তবুও উড়োজাহাজটি উল্টো ঘুরে এবং মাঝ আকাশ থেকে গায়েব হয়ে যায়।
সম্পাদক: ইলিয়াস আমিন, প্রকাশক: এনামুল হক জুনায়েদ
কিশোরগঞ্জ সদর, কিশোরগঞ্জ।
যোগাযোগ: ০১৯০৭-৮৩৬৮০৮, ইমেইল: newsnagar@gmail.com
নিউজ নগর